নভেম্বর ২৮ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
নভেম্বর ২৮ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২২

পশুত্ব পুড়ছে কই?

 কবিতা

পশুত্ব পুড়ছে কই?

 সেখ কামারুল ইসলাম


আমাজন কেন সারা পৃথিবীটাই 

থেকে থেকে জ্বলে উঠছে।

সে আগুনে পশুত্ব পুড়ছে কই, 

অবলা জীবেরাই জ্বলছে।


কোন সংশয় নেই

বন-জঙ্গলে সিংহ একাই মহারাজ

প্রজার রাজত্বে

জন-জঙ্গলে সবাই চায় শিরতাজ।

থাকে ক্ষমতা কার হাতে

ছুটছে সবে আগে-পিছে

যার হাতে ক্ষমতা এসে লুটে

সেই রাজা আর কিছু আজ্ঞাবহ মোসাহেব

বাকি সব পাতি প্রজা, কার-পর-দাজ।


প্রভূত্ব, ক্ষমতা, ভোট

স্বার্থ-গদীর লড়াই;

জন-জঙ্গল সে লড়াইয়ে অহরহ পুড়ছে তাই

ঘর-বাড়ি-দোকান-মসজিদ-মন্দির-কারখানা

খেত-খামার বিষয়-আশয়

সংসার-মন-ধন সব একাকার।

কে থাকবে অধিরাজ

তারই চলছে নিত্য কাওয়াজ।


নিভবে হিংসার আগুন?

শান্তির বরষন হবে কবে

আকাশ বাতাস সমুদ্র ঘুরে

কবি তাই খুঁজে ফেরে



আগুন তবুও যদি

দেখা দেয় জঙ্গলে

পশুর জীবন নয়

পশুত্ব পোড়া চাই, 

সর্ব জন-মঙ্গলে

তাই চায় কবি সকলে।

 আপনার সন্তান  কি সর্বদা ফোন নিয়ে খেলছে?

    সহজে ফোনের নেশা ছাড়ানোর উপায়- 

জানিয়েছেন উম্মে কুলসুম


আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য, রোগ ব্যাধি দূরে রাখার জন্য যেমন ব্যায়াম, খেলাধূলা ভীষণ জরুরী, তেমনি অলসআমাদের শরীর স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে| সারাদিন ফোনের নেশায় বুদ হয়ে বসে থাকলে একাধিক সমস্যা তৈরি হতে পারে, তাই মা বাবা হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে সন্তানের screen time  বেঁধে দেওয়া, একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর আর ফোন দেখতে না দেওয়া।

   বাড়ির খুদেকে কোন কোন উপায় ফোন থেকে দূরে রাখবেন:

   ১. খেলার জায়গা বানিয়ে দিন যেখানে তার কল্পনা শক্তিকে বাস্তবে ফুটিয়ে তুলতে পারবে, নিজের মতো ভাবতে পারবে।

   ২. কোনো ভালো কাজ করলে, হাতের কাজ করলে,ছবি আঁকলে তাকে উৎসাহ দিন, পারলে তাকে পুরস্কার দিতে পারেন, তাতে সে উৎসাহ পাবে।

   ৩. আপনার সন্তানের কাছে আপনি আদর্শ হয়ে উঠুন, শিশুরা কিন্তু বড়দের নকল করে।তারা চোখের সামনে্ যা দেখে সেটাই করতে চায়,তাই আপনি যদি নিজে ফোন ঘাটা কমাতে পারেন, তাহলে সেটা দেখে কিন্তু আপনার সন্তান শিখবে।

সম্পাদকীয়

 সম্পাদকীয়

সার্বজনীন সমস্যায় শুধুমাত্র পরিকল্পনা ও নীতি নির্ধারণের বাহুল্য নয়, চাই সঠিক বাস্তবায়ন। এ পৃথিবী ও তার পরিমণ্ডলকে শুদ্ধ রাখতে সমস্ত দেশের জনসাধারণ ও নীতিনির্ধারকদের ভেতর আন্তরিকতার বিশ্বজনীনতা আজ একান্ত প্রয়োজন।


অপরিনত বাচ্চা যত ছোটই হোক না কেন ইনকিউবিটরে নয় বাবা-মায়ের বুকে দিতে হবে- হু

 অপরিনত বাচ্চা যত ছোটই হোক না কেন ইনকিউবিটরে নয় বাবা-মায়ের বুকে দিতে হবে- হু

অপরিনত শিশুর জন্ম


দিনের দিন বিশ্বজুড়ে অপরিনত বাচ্চার জন্ম বেড়েই চলেছে। এইধরনের বাচ্চারা নবজাত অবস্থায় এমনকি শৈশবে সাধারনত বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যায় ভোগে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তার পূর্বেকার সুপারিশকৃত নির্দেশনা থেকে সরে এসে গত ১৫ই নভেম্বর নতুন একটি নির্দেশিকা জারি করেছে।  

 ৩৭ সপ্তাহের আগে জন্মানো শিশুদের জন্য পূর্ব নির্দেশাবলীতে তাদের প্রাথমিক পরিচর্যাদাতার থেকে একটি সংক্ষিপ্ত বিচ্ছেদের জন্য বলা হয়।  শিশুকে প্রথমে একটি ইনকিউবেটরে প্রায় তিন-চার দিন ধরে স্থির রাখার কথা বলা হয়েছিল। সময়ের আগেই জন্ম বর্তমানে  জনস্বাস্থ্য ক্ষেত্রে একটি উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। বর্তমানে সারা বিশ্বে বছরে প্রায় ১০ শতাংশ অপরিনত বাচ্চা জন্ম গ্রহণ করছে।

"একজন পিতামাতার সাথে প্রথম আলিঙ্গন শুধুমাত্র আবেগের দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ নয় বরং তবে ছোট এবং সময়ের আগেই জন্ম নেওয়া শিশুদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা এবং স্বাস্থ্যের ফলাফলের উন্নতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ," বলেছেন হূ-র নবজাতক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত মেডিকেল অফিসার ডাঃ কারেন এডমন্ড।

পূনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির ব্যবহার নিয়ে ফুঁকো আওয়াজই সার কাজ কিছু হয়নি

 পূনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির ব্যবহার নিয়ে ফুঁকো আওয়াজই সার কাজ কিছু হয়নি


উন্নয়নশীল দেশগুলোতে নীতিনির্ধারকরা দ্রুত নিঃশেষ হতে যাওয়া জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে পূনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির ব্যবহারের লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে চললেও কার্যত বাস্তবায়ন বিশেষ কিছু হচ্ছে না, জানাচ্ছে সাম্প্রতিক কালের একটি ক্লাইমেটোস্কোপ সার্ভে। পৃথিবীর উন্নয়নশীল দশটার ন'টা দেশই উপর উপর প্রতিশ্রুতি দিলেও  আদপে সেই প্রতিশ্রুতির কোন অনুসরণ করা হয় না। প্রতি বছরই জলবায়ু পরিবর্তনের মোকাবেলায় জাতীয় অবদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের জন্য পূনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির ব্যবহারের লিস্টে উন্নয়নশীল দেশের নাম বাড়ছে। বর্তমানে পৃথিবীর ৯২% দেশই জাতীয় ক্ষেত্রে নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহারে তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা অন্তর্ভুক্ত করেছে। প্রতিবেদনে লক্ষনীয়ভাবে দেখানো হয়েছে, দীর্ঘমেয়াদী উদ্দেশ্য এবং স্বল্পমেয়াদী বাস্তবায়ন কৌশলগুলির মধ্যে বৈষম্য ইঙ্গিত দেয় যে শুধুমাত্র লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ নয়, দেশগুলোর নীতিনির্ধারকদের এখনও অনেক কাজ করার আছে। উন্নয়নশীল দেশগুলোকে এ ব্যাপারে তাই যথেষ্ট যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন।

২৮শে নভেম্বর ২০২২ তৃতীয় বর্ষ ১৮তম সংখ্যা